TEXT - ডাটা ট্রান্সমিশন মেথড-Method




বৈশিষ্ট্য |
Asynchronous |
Synchronous |
Isochronous |
---|---|---|---|
ডেটা ট্রান্সমিশন টাইমিং |
নির্দিষ্ট টাইমিং নেই, প্রতিটি ডেটা ইউনিট আলাদা সিগন্যাল সহ পাঠানো হয় |
নিরবিচ্ছিন্ন স্ট্রিমে ডেটা পাঠানো হয়, নির্দিষ্ট সময়ে |
ধারাবাহিকভাবে নির্দিষ্ট সময় ব্যবধানে ডেটা পাঠানো হয় |
সিঙ্ক্রোনাইজেশন |
প্রতিটি ডেটা ইউনিটে স্টার্ট এবং স্টপ বিট |
প্রাথমিক সিঙ্ক্রোনাইজেশন, এরপরে ধারাবাহিক ডেটা পাঠানো হয় |
ডেটা ট্রান্সফার এবং রিসিভিং একসাথে নির্ধারিত সময়ে হয় |
ব্যবহার |
মডেম, পুরনো টেলিগ্রাফি সিস্টেম |
বড় আকারের ডেটা, ভিডিও বা ফাইল ট্রান্সফার |
রিয়েল-টাইম অ্যাপ্লিকেশন, যেমন অডিও/ভিডিও স্ট্রিমিং |
ডেটা গতি |
ধীর, অনিয়মিত |
দ্রুত এবং নিয়মিত |
দ্রুত এবং নির্দিষ্ট সময়ে ধ্রুবক গতিতে |
উদাহরণ |
UART কমিউনিকেশন (Serial Port) |
LAN, WAN, ইন্টারনেট |
ভিডিও কনফারেন্সিং, লাইভ স্ট্রিমিং |
VIDEO - ডাটা ট্রান্সমিশন মোড - Mode
TEXT - ডাটা ট্রান্সমিশন মোড - Mode
TEXT - ডাটা ট্রান্সমিশন Mode | দক্ষতা -Efficiency
ডেটা ট্রান্সমিশন দক্ষতা (Transmission Efficiency):
ডেটা ট্রান্সমিশন দক্ষতা বলতে প্রকৃত ডেটা এবং ট্রান্সমিটকৃত ডেটার অনুপাতকে বোঝায়। এর মানে, মোট ডেটার কত অংশ প্রকৃত ডেটা, যা ওভারহেডসহ প্রেরিত হয়, তা হিসাব করা হয়। গাণিতিকভাবে,η=প্রকৃত ডেটামোট ডেটা×100%η=মোট ডেটাপ্রকৃত ডেটা×100% এখানে,- প্রকৃত ডেটা: ইনপুট ডেটা যা পাঠানো হবে।
- মোট ডেটা: প্রকৃত ডেটার সাথে ট্রান্সমিশনের জন্য প্রয়োজনীয় ওভারহেড (যেমন: স্টার্ট বিট, স্টপ বিট, প্যারিটি বিট, হেডার, টেইলার ইত্যাদি) যোগ করে পাওয়া ডেটা।
উদাহরণ:
অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন:
- প্রকৃত ডেটা: 10 কিলোবাইট ডেটা, যা 80000 বিট (1 কিলোবাইট = 1000 বাইট, 1 বাইট = 8 বিট)।
- প্রতি ৪ বিট ডেটার জন্য ১টি স্টার্ট বিট ও ২টি স্টপ বিটের প্রয়োজন।
সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন:
- প্রকৃত ডেটা: 80000 বিট।
- প্রতি ৪০ বাইট ডেটার জন্য ৪ বাইট (হেডার ও টেইলার) ওভারহেড যুক্ত হয়।
সংক্ষিপ্ত নোট:
- অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন দক্ষতা: 72.7%
- সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন দক্ষতা: 95.24%
ডেটা ট্রান্সমিশন দক্ষতার তুলনামূলক টেবিল
ট্রান্সমিশন পদ্ধতি | প্রকৃত ডেটা (বিট) | মোট ডেটা (বিট) | ওভারহেড (বিট) | ট্রান্সমিশন দক্ষতা (%) |
---|---|---|---|---|
অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন | 80000 | 110000 | 30000 | 72.7% |
সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন | 80000 | 84000 | 4000 | 95.24% |
বিশ্লেষণ:
- অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন: এখানে প্রতি ৪ বিট ডেটার সাথে ৩ বিট ওভারহেড যোগ হয়, যা দক্ষতা কমিয়ে দেয়।
- সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন: ওভারহেড কম, ফলে দক্ষতা বেশি।
ডেটা ট্রান্সমিশন দক্ষতার তুলনামূলক টেবিল (ফর্মুলাসহ)
ট্রান্সমিশন পদ্ধতি | প্রকৃত ডেটা (বিট) | মোট ডেটা (বিট) | ওভারহেড (বিট) | ট্রান্সমিশন দক্ষতা (%) |
---|---|---|---|---|
অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন | 80000 | 80000 + 30000 = 110000 | 3×80000 / 4 = 30000 | η=80000110000×100%=72.7%η=11000080000×100%=72.7% |
সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন | 80000 | 80000 + 4000 = 84000 | 32×80000640=400064032×80000=4000 | η=8000084000×100%=95.24%η=8400080000×100%=95.24% |
VIDEO - MCQ বহুনির্বাচনি
জ্ঞানমূলক ও অনুধাবন
VIDEO - সৃজনশীল প্রশ্নোত্তর




Isochronous data transmission একটি ডেটা ট্রান্সমিশন প্রযুক্তি যা নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট পরিমাণে ডেটা পাঠানোর নিশ্চয়তা প্রদান করে। এটি সাধারণত ভিডিও, অডিও, এবং অন্যান্য স্ট্রিমিং মিডিয়া ট্রান্সমিশনে ব্যবহৃত হয়
সময়মতো প্রেরণ: নির্দিষ্ট সময়ে ডেটা পৌঁছানো নিশ্চিত করে, যা রিয়েল-টাইম অ্যাপ্লিকেশনগুলির জন্য উপযুক্ত।
নিরবচ্ছিন্ন ডেটা হার: ডেটা হার স্থিতিশীল থাকে।
কম লেটেন্সি: কম দেরি থাকে, যা মসৃণ স্ট্রিমিং নিশ্চিত করে।
সীমিত ত্রুটি হ্যান্ডলিং: ত্রুটি সংশোধনের চেয়ে সময়মতো ডেটা পৌঁছানো গুরুত্বপূর্ণ।
সিঙ্ক্রোনাইজেশন: ডেটার সঠিক সময়মতো প্রক্রিয়াকরণ নিশ্চিত করতে সিঙ্ক্রোনাইজেশন ব্যবস্থার উপর নির্ভর করে।
Asynchronous, Synchronous, এবং Isochronous ডেটা ট্রান্সমিশনের মধ্যে তুলনামূলক টেবিল দেওয়া হল:
বৈশিষ্ট্য | Asynchronous | Synchronous | Isochronous |
---|---|---|---|
ডেটা ট্রান্সমিশন টাইমিং | নির্দিষ্ট টাইমিং নেই, প্রতিটি ডেটা ইউনিট আলাদা সিগন্যাল সহ পাঠানো হয় | নিরবিচ্ছিন্ন স্ট্রিমে ডেটা পাঠানো হয়, নির্দিষ্ট সময়ে | ধারাবাহিকভাবে নির্দিষ্ট সময় ব্যবধানে ডেটা পাঠানো হয় |
সিঙ্ক্রোনাইজেশন | প্রতিটি ডেটা ইউনিটে স্টার্ট এবং স্টপ বিট | প্রাথমিক সিঙ্ক্রোনাইজেশন, এরপরে ধারাবাহিক ডেটা পাঠানো হয় | ডেটা ট্রান্সফার এবং রিসিভিং একসাথে নির্ধারিত সময়ে হয় |
ব্যবহার | মডেম, পুরনো টেলিগ্রাফি সিস্টেম | বড় আকারের ডেটা, ভিডিও বা ফাইল ট্রান্সফার | রিয়েল-টাইম অ্যাপ্লিকেশন, যেমন অডিও/ভিডিও স্ট্রিমিং |
ডেটা গতি | ধীর, অনিয়মিত | দ্রুত এবং নিয়মিত | দ্রুত এবং নির্দিষ্ট সময়ে ধ্রুবক গতিতে |
উদাহরণ | UART কমিউনিকেশন (Serial Port) | LAN, WAN, ইন্টারনেট | ভিডিও কনফারেন্সিং, লাইভ স্ট্রিমিং |
সংক্ষেপে:
- Asynchronous: টাইমিং ছাড়া, স্টার্ট/স্টপ বিট সহ।
- Synchronous: নির্দিষ্ট টাইমিংয়ে ধারাবাহিকভাবে ডেটা পাঠানো হয়।
- Isochronous: রিয়েল-টাইম অ্যাপ্লিকেশনের জন্য নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে ডেটা পাঠানো।
ডেটা ট্রান্সমিশন দক্ষতা বলতে প্রকৃত ডেটার পরিমাণ ও ট্রান্সমিশনকৃত ডেটার পরিমাণের অনুপাতকে বুঝায়। গাণিতিকভাবে- ট্রান্সমিশন দক্ষতা, প্রকৃত ডেটা মোট ডেটা কারেকশন করে সংক্ষিপ্ত নোট তৈরি কর এখানে প্রকৃত ডেটা বলতে ইনপুট ডেটা যা পাঠানো হবে সেটি বুঝায়। মোট ডেটা বলতে প্রকৃত ডেটা এবং ডেটা ট্রান্সমিট x 100% করতে প্রয়োজনীয় ওভারহেড প্লেটার ট্যারটি বিট, স্টার্ট বিট, স্টপ বিট, হেডার ও টেইলার ইত্যাদি) সমষ্টিকে বুঝায়। উদাহরণ: ১০ কিলোবাইট ডেটা আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে অ্যাসিনক্রোনাস ও সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন পদ্ধতির দক্ষতা নির্ণয় কর। আমরা জানি,। বাইট = ৪ বিট আবার, 1 কিলোবাইট = 1000 বাইট 10 কিলোবাইট = 1000 × 10 বাইট = 1000×10× ৪ বিট = 80000 বিট প্রকৃত ডেটা = 80000 বিট। .. অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনের ক্ষেত্রে; 1 ক্যারেক্টর = ৪ বিট এখন, ৪ বিটের সাথে অতিরিক্ত প্রয়োজন হয় 3 বিট (1 টি স্টার্ট বিট ও ২ টি স্টপ বিট) 80000 বিটের সাথে অতিরিক্ত প্রয়োজন হয় = 110000 বিট মোট ডেটা = (80000 + 30000) বিট = (3×80000)/৪ বিট = 30000 বিট সুতরাং অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন দক্ষতা, η প্রকৃত ডেটা মোট ডেটা x 100% = 80000 110000 × 100% = 72.7% সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনের ক্ষেত্রে: ধরি, ব্লক সাইজ ৪০ বাইট। 80 বাইট বা 80 × 8 = 640 বিটের জন্য অতিরিক্ত প্রয়োজন = 4 বাইট বা 32 বিট (হেডার 2 বাইট এবং টেইলার 2 বাইট) 80000 বিট ডেটা ট্রন্সমিশনের জন্য অতিরিক্ত প্রয়োজন = (32 × 80000)/640 = 4000 বিট = 84000 বিট অতএব, মোট ডেটা = 80000 + 4000 সুতরাং সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন দক্ষতা, । 80000 84000 × 100% = 95.24%
ডেটা ট্রান্সমিশন দক্ষতা (Transmission Efficiency):
ডেটা ট্রান্সমিশন দক্ষতা বলতে প্রকৃত ডেটা এবং ট্রান্সমিটকৃত ডেটার অনুপাতকে বোঝায়। এর মানে, মোট ডেটার কত অংশ প্রকৃত ডেটা, যা ওভারহেডসহ প্রেরিত হয়, তা হিসাব করা হয়।
গাণিতিকভাবে,η=প্রকৃত ডেটামোট ডেটা×100%η=মোট ডেটাপ্রকৃত ডেটা×100%
এখানে,
- প্রকৃত ডেটা: ইনপুট ডেটা যা পাঠানো হবে।
- মোট ডেটা: প্রকৃত ডেটার সাথে ট্রান্সমিশনের জন্য প্রয়োজনীয় ওভারহেড (যেমন: স্টার্ট বিট, স্টপ বিট, প্যারিটি বিট, হেডার, টেইলার ইত্যাদি) যোগ করে পাওয়া ডেটা।
উদাহরণ:
অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন:
- প্রকৃত ডেটা: 10 কিলোবাইট ডেটা, যা 80000 বিট (1 কিলোবাইট = 1000 বাইট, 1 বাইট = 8 বিট)।
- প্রতি ৪ বিট ডেটার জন্য ১টি স্টার্ট বিট ও ২টি স্টপ বিটের প্রয়োজন।
মোট ডেটা:মোট ডেটা=প্রকৃত ডেটা+ওভারহেড=80000+30000=110000বিটমোট ডেটা=প্রকৃত ডেটা+ওভারহেড=80000+30000=110000bit
অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন দক্ষতা:η=80000/110000×100%=72.7%
সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন:
- প্রকৃত ডেটা: 80000 বিট।
- প্রতি ৪০ বাইট ডেটার জন্য ৪ বাইট (হেডার ও টেইলার) ওভারহেড যুক্ত হয়।
মোট ডেটা:মোট ডেটা=প্রকৃত ডেটা+ওভারহেড=80000+4000=84000বিটমোট ডেটা=প্রকৃত ডেটা+ওভারহেড=80000+4000=84000বিট
সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন দক্ষতা:η=80000/84000×100%=95.24%
সংক্ষিপ্ত নোট:
- অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন দক্ষতা: 72.7%
- সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন দক্ষতা: 95.24%
ডেটা ট্রান্সমিশন দক্ষতার তুলনামূলক টেবিল
ট্রান্সমিশন পদ্ধতি | প্রকৃত ডেটা (বিট) | মোট ডেটা (বিট) | ওভারহেড (বিট) | ট্রান্সমিশন দক্ষতা (%) |
---|---|---|---|---|
অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন | 80000 | 110000 | 30000 | 72.7% |
সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন | 80000 | 84000 | 4000 | 95.24% |
বিশ্লেষণ:
- অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন: এখানে প্রতি ৪ বিট ডেটার সাথে ৩ বিট ওভারহেড যোগ হয়, যা দক্ষতা কমিয়ে দেয়।
- সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন: ওভারহেড কম, ফলে দক্ষতা বেশি।
ডেটা ট্রান্সমিশন দক্ষতার তুলনামূলক টেবিল (ফর্মুলাসহ)
ট্রান্সমিশন পদ্ধতি | প্রকৃত ডেটা (বিট) | মোট ডেটা (বিট) | ওভারহেড (বিট) | ট্রান্সমিশন দক্ষতা (%) |
---|---|---|---|---|
অ্যাসিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন | 80000 | 80000 + 30000 = 110000 | 3×80000 / 4 = 30000 | η=80000110000×100%=72.7%η=11000080000×100%=72.7% |
সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশন | 80000 | 80000 + 4000 = 84000 | 32×80000640=400064032×80000=4000 | η=8000084000×100%=95.24%η=8400080000×100%=95.24% |
মোবাইল যোগাযোগ এবং মোবাইল সিস্টেমের প্রজন্ম
মোবাইল যোগাযোগ হলো একটি বেতার যোগাযোগ ব্যবস্থা, যা রেডিও তরঙ্গের মাধ্যমে দূরত্বে অবস্থিত ডিভাইসগুলির মধ্যে যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা করে। মোবাইল সিস্টেমের প্রজন্ম বিভিন্ন প্রজন্মে (Generations) বিভক্ত, প্রতিটি প্রজন্ম উন্নততর প্রযুক্তি এ