Course Content
প্রথম অধ্যায়ঃ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিঃ বিশ্ব ও বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
0/11
তৃতীয় অধ্যায়ঃ সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস
0/21
একাদশ-দ্বাদশ
About Lesson

জ্ঞানমূলক প্রশ্নাত্তর- ডেটা কমিউনিকেশন ও কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং 

 ডিজিটাল সংকেতকে এনালগ সংকেতে পরিবর্তনের প্রক্রিয়াmে মডুলেশন বলে।

প্রোটোকল হচ্ছে নিয়মকানুন যা কমিউনিকেটিং ডিভাইসগুে মেনে চলে।

যার মধ্য দিয়ে ডেটা উৎস হতে গন্তব্যে স্থানান্তরিত হয়, তাে মাধ্যম বা কমিউনিকেশন চ্যানেল বলা হয়।

 একক সেকেন্ডে এক স্থান থেকে অন্যস্থানে যে পরিমাণ ডেটা ট্রান্সফার হয় তাকে অর্থাৎ ডেটা ট্রান্সফারের হারকে ব্যান্ডউইথ বলা হয়।

যে ব্যান্ডে ডেটা স্থানান্তরের গতি সাধারণত সর্বনিম্ন 45 bps থেকে সর্বোচ্চ 300 bps পর্যন্ত হয়ে থাকে তাকে ন্যারোব্যান্ড বলে।  

যে ব্যান্ডে ডেটা স্থানান্তরের গতি সাধারণত সর্বনিম্ন 1200 থেকে সর্বোচ্চ 9600 bps পর্যন্ত হয়ে থাকে, তাকে ভয়েস ব্যান্ড বলে।

 উচ্চ গতিসম্পন্ন যে ব্যান্ডে ডেটা স্থানান্তরের গতি সাধারণ সর্বনিম্ন 1 Mbps থেকে সর্বোচ্চ কয়েক Gbps পর্যন্ত হয়ে থাকে,তাকে ব্রডব্যান্ড বলে ।

যে পদ্ধতিতে এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ত এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে ডেটা বিটের বিন্যাসের মাধ্যে স্থানান্তর বা ট্রান্সমিট হয়, তাকে ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড বলা হয়।

 যে ডেটা ট্রান্সমিশনে অসংখ্য মাধ্যম দিয়ে একসাথে অনেক ি সমান্তরালভাবে স্থানান্তরিত হয়, তাকে প্যারালাল ট্রান্সমিশন বলে ।

ডেটা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে ডেটার একদিকে প্রবাহকে সিমপ্লেক্স মোড বলা হয়।

 যে পদ্ধতিতে ডেটা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে প্রেরক ও প্রাণায়া উভয়দিক থেকে ডেটা প্রেরণ করা যায়, তবে একই সময়ে তা সমু নয়, তাকে হাফ ডুপ্লেক্স ট্রান্সমিশন মোড বলে।

যে পদ্ধতিতে ডেটা স্থানান্তরের ক্ষেত্রে প্রেরক ও প্রাপক উ দিক থেকে একই সময়ে ডেটা প্রেরণ ও গ্রহণ করা যায়, তাকে TUM ডুপ্লেক্স ডেটা ট্রান্সমিশন মোড বলে।

যে ট্রান্সমিশন পদ্ধতিতে একজন প্রেরক থেকে একজন প্রাপটে মধ্যে ডেটা আদান-প্রদান হয়ে থাকে, তাকে ইউনিকাস্ট ট্রান্সি মোড বলা হয়। এটি 1 to 1 বা Point to Point মোড ।

যে ট্রান্সমিশন পদ্ধতিতে নেটওয়ার্কের কোনো একটি ডেটা প্রেরণ করলে তা নেটওয়ার্কের অধীনে শুধুমাত্র নির্দিষ্ট সদস্যরা গ্রহণ করতে পারে, তাকে মাল্টিকাস্ট বলা হয়।

 ইলেকট্রনিক ডিভাইসসমূহ ওয়্যারলেস রেডিও ফ্রি চৌম্বকীয় প্রভাবের কারণে যে অনাকাঙ্ক্ষিত নয়েজ তৈরি করে এবং তাতে ডেটা ট্রান্সমিশনে যে বাধা সৃষ্টি হয়, তাকে ইলেকট্ৰী ম্যাগনেটিক ইন্টারফেয়ারেন্স বা ইএমআই বলে।

ডেটা ট্রান্সমিট করার জন্য দুটি পরিবাহী রুপার য অ্যালুমিনিয়ামের তারকে সুষমভাবে পেঁচিয়ে তৈরি করা ক্যাবলকে টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল বলা হয়।

 ইউটিপি ক্যাবল মূলত একাধিক জোড়া টুইস্টেড পেয়ারে সমষ্টি, যা আবার প্লাস্টিক আবরণে মোড়ানো থাকে।

No Content

 wwww পরিচিতি বা পূর্ণরূপ হলো- World Wide Wireless Web.

 সিলিকা, কাচ অথবা প্লাস্টিক-এর এক ধরনের পাতলা স্বচ্ছ তন্ত্র (সুতা) দিয়ে তৈরি শক্তিশালী মাধ্যম, যার মধ্যে দিয়ে আগের গতিতে ডেটা আদান-প্রদান করা যায়, তাকে ফাইবার অপটিক বা অপটিক্যাল ফাইবার বলা হয়।

 3 কিলোহার্জ (KHz) থেকে 300 গিগাহার্জের (GHz) মধ্যে সীমিত তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ (ইলেকট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রাম)-কে রেডিও ওয়েভ বলা হয়।

 ব্যাকবোনের জন্য কমিউনিকেশন চ্যানেল হিসেবে ক্যাবল ব্যবহার করা হলে এ ক্যাবলকে সাধারণভাবে ব্যাকবোন হিসেবে অভিহিত করা হয়।

ইলেকট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রাম হলো তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গের রেঞ্জ বা ব্যাপ্তি, যেটি জুড়ে শূন্য বা বায়ু মাধ্যমে ইলেকট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন বা তরঙ্গ শক্তিটি অবস্থান করে।

 ইলেকট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রামের 300 মেগাহার্জ (MHz) থেকে 300 গিগাহার্জ (GHz) পর্যন্ত ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডকে মাইক্রোওয়েভ বলে। অনেকের মতে, 1 GHz হতে 100 Ghz-এর ভেতরে ইলেকট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রাম ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ডকে মাইক্রোওয়েভ বলা হয়।

কোনো প্রকার তার ব্যবহার না করে একাধিক ডিভাইসের মধ্যে। ডেটা আদান-প্রদান তথা যোগাযোগ করার পদ্ধতিকে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম বলা হয়।

  উঃ বুটুথ হলো স্বল্প দূরত্বের (১০ মিটার বা ৩৩ ফিটের কাছাকাছি) ভেতর বিনা খরচে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য বহুলপ্রচলিত ওয়্যারলেস প্রযুক্তি।

 কম্পিউটার/ডিজিটাল বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতিগুলোকে তারবিহীন উপায়ে ইন্টারনেটে সংযুক্ত করার একটি প্রযুক্তি হলো Wi-F

5G প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন প্রযুক্তি ও স্ট্যান্ডার্ড সমূহকে সংক্ষেপে SG বলে। এটি মোবাইল ফোনের মধ্যে অত্যাধুনিক ও সর্বশেষ সংস্করণ। G ইন্টারনেট অ্যাকসেসের জন্য Wi-Fi নেটওয়ার্কভুক্ত এলাকাকে।

Hotspot বলা হয়। হটস্পট হলো এক ধরনের ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক ।

নেটওয়ার্কে সংযুক্ত প্রতিটি যন্ত্রের সংযোগস্থলকে নোড (Node) বলা হয়।

ফোন কল, ওয়েব ব্রাউজিং, ভিডিও কনফারেন্সিং, ইমেইল, ইন্টারনেট গেম কনসোল, স্ট্রিমিং ভিডিও ইত্যাদি।

 একাধিক চলনশীল ডিভাইস অথবা একটি চলনশীল ও অন্যটি স্থির ডিভাইসের মধ্যে ডেটা/তথ্য আদান-প্রদান এর জন্য ব্যবহৃত কমিউনিকেশন সিস্টেমকে মোবাইল কমিউনিকেশন বলা হয়।

ওয়াইম্যাক্স (WiMAX) প্রযুক্তি হলো বর্তমান সময়ের সর্বাধুনিক উচ্চগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট প্রটোকল সার্ভিস, যা তারবিহীন ব্যবস্থায় ১০ থেকে ৬০ কি.মি. পর্যন্ত ইন্টারনেট সুবিধা প্রদান করে।

রিপিটার এক ধরনের কানেকটিভিটি ডিভাইস, যা দুর্বল সিগন্যালকে অ্যামপ্লিফাই বা শক্তিশালী করে গন্তব্যে প্রেরণ করে।

এক ধরনের নেটওয়ার্ক ডিভাইস, যা একাধিক নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করে থাকে ।

কোরের ব্যাস যখন ৪ -12 মাইক্রন হয়, তখন সেটিকে সিঙ্গেল মোড ফাইবার বলে।

যে মোবাইলটি ব্যবহার করা হচ্ছে, সেটির কভারেজ এরিয়ার। বাইরে গিয়েও অনবরত ডেটা সার্ভিস পাওয়াকে রোমিং বলা হয়।

যখন দুই বা ততোধিক কম্পিউটার তার বা ভারবিহীন মাধ্যমের সাহায্যে সংযুক্ত হয়ে তথ্য, হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার ইত্যাদি শেয়ার করে, তখন উক্ত ব্যবস্থাকে বলা হয় কম্পিউটার নেটওয়ার্ক।

 পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (PAN) হলো এমন একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, যেটি ১০ মিটারের মধ্যে থাকা পার্সোনাল ডিভাইসসমূহের মধ্যে যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত হয়।

একটি নির্দিষ্ট ক্যাম্পাস বা ভবনের একই তলায় অবস্থিত অথবা একই ভবনের কাছাকাছি ফ্লোরের কম্পিউটারগুলোর মধ্যে স্থাপিত নেটওয়ার্ক ব্যবস্থাকে ল্যান বলে।

কোনো বড় শহরের বিভিন্ন এলাকার মধ্যে বিস্তৃত কম্পিউটার সমূহের মধ্যে স্থাপিত নেটওয়ার্ককে মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক বলা হয়।

অনেক বড় ভৌগোলিক বিস্তৃতিতে অবস্থিত LAN, MAN, কম্পিউটার ও বিভিন্ন ডিভাইসসমূহের সংযোগে যে নেটওয়ার্ক গঠিত হয়, তাকে WAN বলা হয়।

নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড/ ল্যানকার্ড/নেটওয়ার্ক এডাপ্টার হলো একটি প্লাগ-ইন কার্ড, যা কম্পিউটারকে নেটওয়ার্কভুক্ত করে।

লেজারের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য সুনির্দিষ্ট বলে এটি দূরপাল্লার কমিউনিকেশনে ব্যবহার করা যায়।

হাব হলো একটি নেটওয়ার্ক ডিভাইস, যার সাহায্যে নেটওয়ার্কের কম্পিউটারসমূহ পরস্পরের সাথে কেন্দ্রীয়ভাবে যুক্ত থাকে। হাব প্রেরক থেকে প্রাপ্ত ডেটা সকল পোর্টে পাঠায়ে থাকে।

সুইচ হলো বহু পোর্টবিশিষ্ট একটি নেটওয়ার্ক ডিভাইস, যার সাহায্যে নেটওয়ার্কের কম্পিউটারসমূহ পরস্পরের সাথে কেন্দ্রীয়ভাবে যুক্ত থাকে। সুইচ প্রেরক থেকে প্রাপ্ত ডেটা সুনির্দিষ্ট পোর্টে পাঠিয়ে থাকে।

ওয়েব ব্রাউজিং-এর ব্যান্ডউইথ 0.5.1.0 Mbps.

 রাউটার হলো একটি বুদ্ধিমান নেটওয়ার্ক ডিভাইস, যা একই প্রটোকল বিশিষ্ট দুই বা ততোধিক নেটওয়ার্ককে সংযুক্ত করে। রাউটার উৎস কম্পিউটার থেকে গন্তব্য কম্পিউটারে ডেটা প্যাকেট পৌঁছে দেয় ।  

 একটি নেটওয়ার্কের ফিজিক্যাল ডিভাইস বা কম্পোনেন্টসমূহ (ক্যাবল, পিসি, রাউটার ইত্যাদি) যেভাবে নেটওয়ার্কে পরস্পরের সাথে সংযুক্ত থাকে, তাকে বলা হয় টপোলজি।

যে টপোলজিতে একটি মূল তারের সাথে সবকটি ওয়ার্কস্টেশন বা কম্পিউটার সংযুক্ত থাকে, তাকে বাস টপোলজি বলা হয়।

প্রতিটি কম্পিউটার তার পার্শ্ববর্তী কম্পিউটারের সাথে রিং-এর মতো চক্রাকারে সংযুক্ত থাকলে, এরূপ টপোলজিকে রিং টপোলজি বলা হয় ৷

যে টপোলজি একটি কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকারী কম্পিউটার বা হোস্ট বা হাব বা সুইচের সাথে অন্যান্য কম্পিউটার বা পেরিফেরালসমূহকে সংযুক্ত করে নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে, তাকে স্টার টপোলজি বলা হয় ।  

প্রতিটি কম্পিউটার তার পার্শ্ববর্তী কম্পিউটারের সাথে রিং-এর মতো চক্রাকারে সংযুক্ত থাকলে, এরূপ টপোলজিকে রিং টপোলজি বলা হয় ।

যে টপোলজি একটি কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকারী কম্পিউটার বা হোস্ট বা হাব বা সুইচের সাথে অন্যান্য কম্পিউটার বা পেরিফেরালসমূহকে সংযুক্ত করে নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে, তাকে স্টার টপোলজি বলা হয় ।

No Content

 

 

WhatsApp icon